শিরোনাম
ঢাকা অফিস :: | ০৫:২৯ পিএম, ২০২২-০৩-১৫
খাদ্য অধিদপ্তরের কার্যক্রম শিগগিরই অনলাইন মনিটরিং এর আওতায় আসবে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
তিনি বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয় সততায় পিছিয়ে নেই, প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতায়ও পিছিয়ে থাকবে না।
অনলাইন ফুড স্টক অ্যান্ড মার্কেট মনিটরিং সিস্টেম চালুর ফলে খাদ্য শষ্য সংগ্রহ, চলাচল, বিতরণ ও সংরক্ষণে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত হবে।
মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) দুপুরে ঢাকায় সিরডাপ আন্তর্জাতিক মিলনায়তনে অনলাইন ফুড স্টক অ্যান্ড মার্কেট মনিটরিং সিস্টেম’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানম। এছাড়াও অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বেক্সিমকো কম্পিউটার্রস লিমিটেড এর সিনিয়র অ্যাডভাইজার সামিরা জুবেরি হিমিকা এবং খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক হিসাব ও অর্থ মো. মাহমুদ হাসান।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যকারিতা করোনাকালে প্রতীয়মান হয়েছে। ডিজিটাল পদ্ধতি থাকায় জনসাধারণের কাছে সহজেই সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশে খাদ্যমন্ত্রী সাধন বলেন, চুক্তি সই অনুষ্ঠানে আপনাদের বলেছিলাম কাজের গুণগত মান ও সময়ক্ষেপণ যাতে না হয় সেদিকে সুদৃষ্টি রাখবেন। আজকেও একই কথা বলতে চাই আপনারা সঠিক সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করবেন। কাজের গুণগত মানের সঙ্গে আমরা কোনো আপস করবো না।
খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। ডিজিটাল যুগে নিজেদের প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সেই সঙ্গে সেবাদানের মানসিক প্রস্তুতিও থাকতে হবে।
কর্মশালায় খাদ্য সচিব নাজমানারা খানম বলেন, সব পর্যায়েই সুশাসন দরকার। খাদ্য ব্যবস্থাপনায় সুশাসন আরও বেশি দরকার। খাদ্যের অভাব হলে সুশাসন বাধাগ্রস্ত হয়। খাদ্য নিরাপত্তা তাই প্রকারান্তে জাতীয় নিরাপত্তার ভূমিকা পালন করে। এই প্রকল্প খাদ্য অধিদপ্তরের কাজে গতিশীলতা আনবে।
দিনব্যাপী কর্মশালায় খাদ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক, জেলা ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
প্রসঙ্গত, বেক্সিমকো কম্পিউটার্স লিমিটেড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড, ভারতের টেক মাহিন্দ্রা লিমিটেড এবং টেকভ্যালী নেটওয়ার্কস লিমিটেড ও জেভি এই প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ করছে। প্রকল্পের চুক্তিমূল্য ২৬১ দশমিক ৭১ কোটি টাকা। এটি বাস্তবায়ন হলে কেন্দ্রীয় ডাটাবেজ তৈরি হবে যা খাদ্য শষ্য সংগ্রহ, চলাচল, বিতরণ ও সংরক্ষণ কার্যক্রম মনিটরিং ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আনবে। প্রকল্পের আওতায় ২ হাজার ৫ শত জনবলকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তোলা হবে। অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে ১২শ’ এর বেশি এলাকা (সিএসডি ও এলএসডি) যুক্ত করা হবে। ২৮ মাস মেয়াদী প্রকল্পের মেয়াদ আগামী বছরের অক্টোবরে শেষ হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : জেলা আওয়ামী লীগের জনসভা এবং বাংলাদেশ নৌ বাহিনী আয়োজিত আন্তর্জাতিক ‘ফ্লিট রিভিউ’ উদ্বোধন করতে ...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস :: : রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে কর্তৃ...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস :: : পদ্মা সেতু দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জন্য অর্থনৈতিক লাইফ লাইন রূপে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন জাতী...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস :: : প্রাণিসম্পদ উৎপাদনে দেশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম র...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস :: : কৃষিখাতের আধুনিকায়ন ও উৎপাদন বাড়াতে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ কর...বিস্তারিত
ঢাকা অফিস :: : শুক্রবার (১০ জুন) পর্যন্ত চার হাজার ২২ জন হজযাত্রী সৌদি আরব পৌঁছেছেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনার ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2023 Dainik Amader Coxsbazar | Developed By Muktodhara Technology Limited