শিরোনাম
ঢাকা অফিস :: | ০৫:২৬ পিএম, ২০২২-০৩-১৫
আগামী কয়েক বছরের মধ্যে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশ পেঁয়াজ রফতানি করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) গণভবনে কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সঙ্গে বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘পেঁয়াজ নিয়ে যে সমস্যা ছিল, আমার মনে হয় পেঁয়াজ আমরা উৎপাদন করতে পারি। আমাদের সেই ব্যবস্থা নিতে পারি। আমাদের বিজ্ঞানীরা, বিশেষ করে কৃষি বিজ্ঞানীরা খুব ভালো কাজ করেন। সঙ্গে সঙ্গে রিসার্চ করে এখন আমরা বীজ উৎপাদন করতে পারছি। ’
তিনি বলেন, ‘আশা করি আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশে পেঁয়াজ আর বাইরে থেকে আনতে হবে না। আমরা রফতানি করতে পারব। সেভাবে আমরা কৃষকদের সব রকম সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি। ’
ভোজ্যতেলে বাংলাদেশ এখনও ৯০ ভাগই পরনির্ভরশীল জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘খালি ভোজ্যতেলের ব্যাপারে এখনো আমরা ৯০ ভাগই নির্ভরশীল, পরনির্ভরশীল হয়ে গেছি। সেটাও আমি বলছি যে, আমাদের অবশ্য রিসার্চ ইনস্টিটিউট বারি থেকে কয়েকটা বীজ আবিষ্কার করেছে। খুব ভালো উৎপাদন হবে। ভবিষ্যতে আরও কীভাবে করা যায়। ’
‘আমার কথা হলো প্রত্যেকটা জিনিস আমরা যেন নিজেরা উৎপাদন করতে পারি, নিজেদের চাহিদা মেটাতে পারি, একটা অবস্থানে আমাদের থাকতে হবে। কারো মুখাপেক্ষী হয়ে আমাদের যেন থাকতে না হয়। সেই চেষ্টাটাই করে যাচ্ছি। ’
ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তেল নিয়ে যে সমস্যা, সেটা নিয়ে কালকেও মিটিং করেছি ভার্চ্যুয়ালি। সেখানে আমি বলে দিয়েছি, একটা টাস্কফোর্স করা, মজুদ তেলের কোথাও ‘হোল্ডিং’ হচ্ছে কিনা, তা দেখা হচ্ছে। আর প্রত্যেকটা জায়গায় খোঁজ নেওয়া। ’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘হ্যাঁ, দাম আন্তর্জাতিক বাজারে খুব বেড়ে গেছে, আমরা যেমন সয়াবিন তেলটা আমাদের বেশির ভাগই আসে ব্রাজিল থেকে। আর পাম ওয়েলটা আসে মালয়েশিয়া থেকে। তো এই যুদ্ধের কারণে যাতায়াত খরচ, অতিরিক্ত কার্গো ভাড়া বেড়ে গেছে। আনতে অসুবিধা। এই সমস্ত সমস্যা আছে। কিন্তু আমাদের মজুদ যেটুকু আছে বা এখানে যেটা হচ্ছে সেটা আমরা খোঁজ নিচ্ছি। কেউ অন্য কোনোরকম (কিছু করছে কিনা)। ’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটা হয়, দাম বাড়তে দেখলে সবাই মজুদ করে, সে বিষয়গুলো আমরা ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নিচ্ছি। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম বেড়ে যায় তখন খুব বেশি তো আর আমাদের করার থাকে না। কিছু তো কমপ্রোমাইজ আমাদের করতে হয়। কিন্তু রোজার সময় যাতে অন্তত দ্রব্যমূল্য (সহনীয়) থাকে। ’
ফসল উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কারো এতটুকু জমি যেন অনাবাদী না থাকে। যে যা পারেন সেটাই উৎপাদন করেন। প্রত্যেক এলাকায় কিছু না কিছু উৎপাদন হবেই। সেটাই আমার লক্ষ্য। তাতে আমাদের যে খাদ্য চাহিদা সেটা যেন পূরণ করতে পারি। ’
আমাদের ডেস্ক : : ঢাকা অফিস : মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েল সংকট নিয়ে পুরো ঘটনা প্রবাহের ওপর নজর রেখে প্রস্তুতি নিতে ...বিস্তারিত
চকরিয়া প্রতিনিধি: : কক্সবাজারের চকরিয়ায় মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় সোমবার(১৫ এপ্রিল)রাতে সন্ত্রাসীদের সংঘবদ্ধ হ...বিস্তারিত
চকরিয়া প্রতিনিধি: : কক্সবাজারের চকরিয়ায় এরফান আরা বেগম (৬৯) নামে এক অসহায় বিধবাকে তার স্বামীর বসত ভিটা থেকে উচ্ছেদের চ...বিস্তারিত
চকরিয়া প্রতিনিধি: : কক্সবাজার, প্রতিনিধি : কক্সবাজারের চকরিয়ায় মোহাম্মদ আব্দুল গাফফার এবং মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন ...বিস্তারিত
আমাদের ডেস্ক : : বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, চলমান গ্রীষ্মকাল, সেচ মৌসুম ও পবিত...বিস্তারিত
আমাদের ডেস্ক : : আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি বলেছেন, বৈশ্বিক মন্দা ও নানামুখী চ্যালেঞ্জ থাকা স্ব...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik Amader Coxsbazar | Developed By Muktodhara Technology Limited